করোনাভাইরাসের বিস্তার প্রতিরোধে ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত মানুষের সার্বিক কার্যাবলি ও চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। বুধবার সকালে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে ২১ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনাগুলো হলো— ১. সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। ২.
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বৃহস্পতিবার থেকে সাত দিনের ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ শুরু হচ্ছে। এ সময় অনুমোদিত কারণের বাইরে কেউ রাস্তায় বের হলে গ্রেফতার করা হবে। বুধবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন কমিশনার শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, সঙ্গতকারণ ছাড়া অকারণে কেউ যদি ঘর থেকে বের হয়,
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সারাদেশে কঠোর লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার ভোর ৬ টা থেকে শুরু হচ্ছে এই লকডাউন। ৭ দিনের এই লকডাউনে কেউ বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বাইরে বের হলেই কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে। বুধবার (৩০ জুন) সকালে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রজ্ঞাপন বলা হয়েছে, হোটেল-রেস্তোরাঁ খোলা
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ১ জুলাই থেকে ৭ দিনের জন্য সর্বাত্মক লকডাউন থাকবে সারা দেশে। এ সময়ে সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলো বন্ধ থাকলেও চালু থাকবে জরুরি পরিষেবা। এর বাইরে শুধু রফতানিমুখী পোশাক কারখানা, বন্দর, আন্তর্জাতিক ফ্লাইট খোলা থাকবে। এছাড়া খুবই সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে ব্যাংক। মঙ্গলবার রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে হওয়া সরকারের উচ্চ
করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত মানুষের সার্বিক কার্যাবলী ও চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ (বুধবার) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন সমন্বয় অধিশাখা থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, করোনা ভাইরাসজনিত রোগের (কোভিড-১৯) সংক্রমণের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিম্নোক্ত