ঢাকাই সিনেমার নায়িকা পরীমনির বিরুদ্ধে অসদাচরণ ও ভাঙচুরের অভিযোগ তুলেছে রাজধানীর গুলশানের অল কমিউনিটি ক্লাব কর্তৃপক্ষ। এ ব্যাপারে ক্লাব কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে সাংবাদিকদের ব্রিফ করলেও থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন কি না তা নিয়ে দেখা দেয় ধোঁয়াশা। কোনো কোনো গণমাধ্যম পরীমনির বিরুদ্ধে জিডি করা হয়েছে বলে সংবাদ পরিবেশন করে।তবে পুলিশের বিভিন্ন
চিত্রনায়িকা পরীমনির বিরুদ্ধে গুলশানের একটি ক্লাবে ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে। শুধু তাই নয়, তিনি নাকি বার-কর্মীদের মারধরও করেছেন। গত ৭ জুন গভীর রাতে গুলশানের ১৩৭ নম্বর রোডে অল কমিউনিটি ক্লাব লিমিটেডে (এসিসিএল) এ ঘটনা ঘটে। তবে ক্লাবে ভাঙচুর ও মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নায়িকা।গুলশান থানা পুলিশ জানিয়েছে, গত ৭ জুন গভীর
গোয়েন্দা পুলিশের ডাকে সাড়া দিয়ে মঙ্গলবার (১৫ জুন) বিকেল আনুমানিক ৪টায় রাজধানী মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে গিয়েছিলেন পরীমনি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তার কস্টিউম ডিজাইনার জিমি এবং নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী। যুগ্ম পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদসহ গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ঘরোয়া বৈঠক করেছেন পরীমনি। প্রায় আড়াই ঘণ্টার বৈঠক
চিত্রনায়িকা পরীমনির এত রাতে বোট ক্লাবে না গেলে তার সঙ্গে খারাপ ঘটনাটি ঘটতো না। এজন্য চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর মনে করেন এত রাতে পরীমনি সেখানে না গেলেও পারতেন।মঙ্গলবার দুপুরে ডিবি অফিসের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। পরীমনি এত রাতে ক্লাবে গিয়েছিলেন কেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের
ঢাকাই সিনেমার অভিনেত্রী পরীমনিকে রাজধানীর মিন্টো রোডের গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের কার্যালয়ে কথা বলার জন্য ডাকা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ জুন) বিকেল ৪টার দিকে তিনি ডিবি কার্যালয়ে পৌঁছেন।এর আগে বেলা সাড়ে ৩টায় বনানীর বাসা থেকে বের হন পরীমনি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন চয়নিকা চৌধুরী ও পরীর কস্টিউম ডিজাইনার জিমি।পরীমনি ডিবি কার্যালয়ে
ঢাকাই সিনেমার হালের জনপ্রিয় নায়িকা পরীমনি ঢাকা বোট ক্লাবে তাকে ধর্ষণ ও হত্যা চেষ্টার অভিযোগে ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ওই মামলায় এরই মধ্যে প্রধান আসামী নাসির উদ্দিন মাহমুদসহ গ্রেপ্তার হয়েছেন ৫ জন। কিন্তু প্রশ্ন ওঠেছে, গভীর রাতে কেন পরীমনি বোট ক্লাবে গিয়েছিলেন? এই নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে
আমি আত্মহত্যা করার মতো মেয়ে না, আমি যদি মরে যাই তাহলে বুঝবেন আমাকে মেরে ফেলা হয়েছে। আমি আত্মহত্যা করবো না, আমি আমার বিচার নিয়েই আত্মহত্যা করবো। বাংলা চলচ্চিত্রের নায়িকা পরীমনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, নাসির উদ্দিন মাহমুদ আমাকে ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টা করেছেন। আমার