৬ বলে লাগে ১৬ রান। লংঅফে হার্দিক পান্ডিয়ার ফুলটস বল উড়িয়ে মারলেন ডেভিড মিলার। কিন্তু সেটা সীমানার কাছ থেকে তালুবন্দি করেন সূর্যকুমার যাদব। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দড়ির বাইরেও চলে যেতে হয় তাকে, এ সময়টায় শূন্যে বল উড়ছিল। পরে সেটি আবার ধরেন সূর্যকুমার। টিভি রিভিউ দেখে আউট দেন রিচার্ড কেটলবরো। আরও পড়ুন:
শুরুর একাদশে নেই লিওনেল মেসি, অ্যালেক্সিস ম্যাকঅ্যালিস্টার, রদ্রিগো ডি পলের মতো সব নিয়মিত মুখ। কোয়ার্টার ফাইনাল আগেই নিশ্চিত হওয়ায় প্রধান খেলোয়াড়দের বিশ্রাম দিয়েছেন কোচ লিওনেল স্কালোনি। মেসির পাশাপাশি মার্কাস আকুনাও চোটের কারণে মাঠের বাইরে ছিলেন। আবার নিষেধাজ্ঞার কবলে ছিলেন স্কালোনি নিজেই। কিন্তু ডাগআউটে পাবলো আইমার আর ওয়াল্টার স্যামুয়েলদের নিয়ে কিংবা
শেষ হয়েছে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিশন। সুপার এইটের শেষ ম্যাচে সেমি ফাইনালের কঠিন সমীকরণ মেলাতে পারেনি বাংলাদেশ। আসলে মেলাতে পারেনি নয় মেলানোর চেষ্টা করেনি শান্তা বাহিনী। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ হেরে সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই বলেন অধিনায়ক শান্ত। যেটা ভক্ত সমর্থকদের ব্যাপক ভাবে কষ্ট দিয়েছে। চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রাপ্তি কেবল রিশাদ
বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে হারানোর পরে তখন একে একে ভারতীয় ক্রিকেটারেরা ড্রেসিং রুমে ঢুকছেন। হঠাৎ ড্রেসিং রুমের বাইরে একটি চেয়ারে বসে পড়লেন রোহিত শর্মা। তার চোখে তখন জল। বাঁ হাত তুলে চোখ ঢাকলেন। কয়েক সেকেন্ড পরে হাত নামালেন। তাকিয়ে থাকলে সামনের দিকে। দেখে বোঝা যাচ্ছিল, ফাইনালে উঠে বিশেষ করে ইংল্যান্ডের
বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে হারানোর পরে তখন একে একে ভারতীয় ক্রিকেটারেরা ড্রেসিং রুমে ঢুকছেন। হঠাৎ ড্রেসিং রুমের বাইরে একটি চেয়ারে বসে পড়লেন রোহিত শর্মা। তার চোখে তখন জল। বাঁ হাত তুলে চোখ ঢাকলেন। কয়েক সেকেন্ড পরে হাত নামালেন। তাকিয়ে থাকলে সামনের দিকে। দেখে বোঝা যাচ্ছিল, ফাইনালে উঠে বিশেষ করে ইংল্যান্ডের
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) তার বার্ষিক আয়ের অর্ধেকেরও বেশি ভারত থেকে পায়। ফলস্বরূপ, বোর্ড অফ কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (BCCI) অন্যান্য দলের তুলনায় সবচেয়ে বেশি সুবিধা ভোগ করে। বলা যায় ক্রিকেটে ভারতীয়দেরই একক আধিপত্য। এই কথা কমবেশি সবারই জানা। কিন্তু বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হওয়ার ভয়ে ভারতের বিরুদ্ধে কেউ
ভারতের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে হারের পর অস্ট্রেলিয়ার সেমিফাইনাল ভাগ্য নির্ভর করছিল বাংলাদেশের ওপর। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টিম টাইগার্সরা জিতলেই শেষ চারে চলে যেত অজিরা। ‘কাম অন বাংলাদেশ’ বলে লাল-সবুজের দলের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক মিচেল মার্শ। পুরো দল মিলে বাংলাদেশের খেলা দেখছিলেন। টাইগারদের জয় দেখতে মরিয়া ছিলেন তারা। কিন্তু বাংলাদেশ
ক্যারিয়ারে বহুবারই প্রতিপক্ষের ঘুম হারাম করেছেন ডেভিড ওয়ার্নার। মারকুটে এই ব্যাটার ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটেই ছিলেন বুনো আর আগ্রাসী। অজি ক্রিকেটের ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ছিলেন দেড় দশকের বেশি সময় ধরে। তবে এখানেই শেষ। বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশের হারে নিশ্চিত হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার বিদায়। একইসঙ্গে অনেকটা নীরবেই শেষ হয়ে গেল অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে ডেভিড
বাংলাদেশকে হারিয়ে চলমান টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে এক পা দিয়ে রেখেছে ভারত। তবে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রোহিত শর্মাদের সেমিফাইনালে যাওয়ার পথ কঠিন করে দিয়েছেন রশিদ খানরা। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে আফগানিস্তানের জয় সুপার এইট পর্বে বাংলাদেশের গ্রুপের লড়াই জমিয়ে দিয়েছে। শেষ চারে জায়গা নিশ্চিত করতে হলে সোমবার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভারতীয় দলের
সেমিফাইনালে যেতে অস্ট্রেলিয়ার সামনে ১৪৯ রানের সমীকরণ সহজ ছিল। জিতলেই সেমিফাইনাল। তাদের জয়ে ভারতও শেষ চারে উঠে যেত। তবে বাঁচা-মরার ম্যাচ হতাশার পরাজয়কে সঙ্গী করল অজিরা। সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়ে সেমিফাইনালের স্বপ্ন মজবুত করল আফগানিস্তান। রোববার (২৩ জুন) আর্নস ভ্যালে স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে
