কোপা আমেরিকায় আগের ম্যাচগুলোতে ৯০ মিনিট খেলার সুযোগ পাননি আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড ডি মারিয়া।কোচ স্কলানির তাকে শেষ অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন। কিন্তু ফাইনালে পিএসজির এই তারকা ফরায়ার্ডকে শুরুতেই কাজে লাগান কোচ। তার ফলও মিলে। যেনতেন অস্ত্র নয় রীতিমতো ক্ষেপণাস্ত্র হয়ে মারাকানায় ব্রাজিলকে ধসিয়ে দিয়েছেন ‘বুড়ো’ ডি মারিয়া।ম্যাচে ২২ মিনিটের মাথায় মাঝমাঠ
চলতি কোপা আমেরিকার ফাইনাল ঘিরে গোটা বিশ্বে উত্তেজনা চরমে। যদিও মারাকানায় শুরুটা তেমন উত্তেজনাপূর্ণ হয়নি। দু’দলই অনেকটা রক্ষণাত্মক পরিকল্পনা নিয়ে খেলছে।এরই মধ্যে অপরিকল্পিত আক্রমণ খেলার ২২ মিনিটের মাথায় গোল আদায় করে আর্জেন্টাইনরা। যদিও ম্যাচের ১৪ মিনিটে একটা সুযোগ তৈরি করেছিল ব্রাজিল। কিন্তু আর্জেন্টিনার ডিফেন্স ভাঙতে পারেনি নেইমাররা। তবে নেইমারের আক্রমণ
অবশেষে দীর্ঘ ২৮ বছরের আন্তর্জাতিক শিরোপা জয়ের খরা কাটিয়েছে আর্জেন্টিনা। তবে বিশ্বকাপের হিসেব করলে আগামী আসর পর্যন্ত এই অপেক্ষা হবে ৩৬ বছরের। সবশেষ ১৯৮৬ সালে ফিফা বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল আর্জেন্টিনা। এরপর ১৯৯০ ও ২০১৪ সালের আসরে ফাইনালে উঠলেও শিরোপা ধরা দেয়নি আর্জেন্টাইনদের হাতে। তবে এবার শিগগিরই বিশ্বকাপ শিরোপা জিততে যাচ্ছে
একটা জয়ে কতো কি যে অর্জন। ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা জিতে একের পর এক সুখবর পাচ্ছেন লিওনেল মেসি। ২৮ বছরের ধরা ট্রফি দেশকে এনে দিয়ে উড়ছেন তিনি। কারণ এটি যে তারও জাতীয় দলের হয়ে প্রথম শিরোপা। বাংলাদেশ সময় রোববার এই আনন্দের রেশ বেড়ে যায় আরও দুই অর্জনে। এবারের কোপার সেরা
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা খেলা মানেই টানটান উত্তেজনা। খেলার মাঠে কোন দলই হার মেনে নিতে চায়না। তবে শেষ হাসি হাঁসতে হয় যে কোন এক দলকেই।নতুন খবর হচ্ছে, কোপা আমেরিকার অতীত সমীকরণে নেইমারদের ব্রাজিলের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে মেসির আর্জেন্টনা। দক্ষিণ আমেরিকার সর্বোচ্চ এ প্রতিযোগিতায় এখনো পর্যন্ত ১৪ বার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা, ৯ বার কোপায়
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার ফুটবল মানেই সৃজনশীলতার ঝংকার আর সৌন্দর্যের মাদকতা। ফুটবলের যেকোনো মঞ্চে, যেকোনো প্রান্তে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াই তৈরি করে ঐন্দ্রজালিক মৌতাত। মারাকানায় রবিবার ভোর ৬টায় কোপার ফাইনালে সেটা আরো বেশি। সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার লিওনেল মেসির এখনো দেশের জার্সিতে জেতা হয়নি কোনো শিরোপা। তাঁকে একটা শিরোপার স্বাদ দিতে মুখিয়ে পুরো আর্জেন্টিনা।
দীর্ঘ ১৪ বছর পর কোনো টুর্নামেন্টের ফাইনালে লড়বে লাতিন আমেরিকার দুই পরাশক্তি দল ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা।আগামী রোববার বাংলাদেশ সময় ভোর ৬টায় ঐতিহাসিক মারাকানায় নেইমারদের মুখোমুখি হবেন মেসি-মার্টিনেজরা।সেই ম্যাচকে ঘিরে সবার নজর মেসির ওপর। আর্জেন্টাইন খুদেরাজকেই ব্রাজিলের বিপদ মনে করছেন বিশ্লেষকরা। যদিও ব্রাজিল দলের ডিফেন্ডার কাসেমিরোর ভাবনা অন্যরকম। তিনি কেবল মেসিকেই
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ম্যাচ মানেই বিশ্বের ফুটবলপ্রেমীদের দুই ভাগে বিভক্ত হওয়া। মাঠে খেলেন ফুটবলাররা আর মাঠের বাইরে তাদের নিয়ে কথার লড়াইয়ে উপনীত হন ভক্ত-সমর্থকরা। যা কখনও কখনও পৌঁছে যায় দুই দেশের শীর্ষস্থানীয় নেতামন্ডলী পর্যন্ত। যেমনটা দেখা গেল এবার! আগামী রোববার বাংলাদেশ সময় ভোর ৬টায় কোপা আমেরিকার ফাইনালে মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল।
ব্রাজিলের শুরুটা ছিল ছন্দময়। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে ১০ জনের দলে পরিণত হয়ে শেষটা হয়েছে অস্বস্তিতে। ঘাম ঝরানো জয়ে কোপা আমেরিকার সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে সেলেসাওরা। কোয়ার্টার ফাইনালে চিলিকে ১-০ গোলে হারিয়েছে ব্রাজিল। গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে নেইমারসহ বেশ কয়েকজনকে বিশ্রাম দিয়েছিলেন কোচ তিতে। তাই এই ম্যাচে পরিবর্তন আনা হয় ৮টি। গোলবারের নিচে
আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে প্রথমে স্টাম্পে লাথি দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। পরে তিনটি স্টাম্প তুলে আছাড় দিয়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। ক্রিকেট মাঠে সাকিবের এমন আচরণ যে অশোভনীয়, তা মানছেন ক্রিকেটবোদ্ধা, ভক্তসহ প্রায় সবাই। কিন্তু অনেকে বলছেন, সাকিব লাথি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের দৈন্যদশা। পক্ষপাতমূলক আম্পায়ারিং যে ঘরোয়া ক্রিকেটকে দিনের