এবার শর্ত সাপেক্ষে ঈদুল আজহার জামাত মসজিদের পাশাপাশি ঈদগাঁহ বা খোলা জায়গাতে আয়োজন করার অনুমতি দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার এক জরুরি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। চলমান বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ঈদুল আজহার নামাজের বিষয়ে জরুরি বিজ্ঞপ্তি জারি করে মন্ত্রণালয়টি। একইসঙ্গে করোনা সংক্রমণ রোধে ঈদের জামাত শেষে
কোরবানির ঈদ আগামী ২১ জুলাই। ঈদের ছুটি থাকছে ২০, ২১ ও ২২ জুলাই । ২৩ জুলাই থেকেই শুরু হবে কঠোর বিধি-নিষেধ। তাই ঈদের ছুটিতে যারা বাড়ি যাবেন, তাদের কর্মস্থলে ফিরতে অনিশ্চয়তায় পড়তে হবে।মন্ত্রিসভার অনুমোদিত ২০২১ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুযায়ী, ২০, ২১ ও ২২ জুলাই ঈদুল আজহার ছুটি। ২২ জুলাই
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নগরীর বিভিন্ন জায়গায় ১৭ জুলাই থেকে কোরবানির পশুর হাট শুরু হবে। কিন্তু তিন-চারদিন আগে থেকেই রাজধানীতে গরু আনতে শুরু করেছেন খামারি ও ব্যবসায়ীরা। তবে এখনো হাটের জন্য নির্ধারিত মূল মাঠে গরু রাখার সুযোগ পাচ্ছেন না তারা। ফলে বাধ্য হয়ে আশপাশের বিভিন্ন জায়গায় গরু রাখছেন।
পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে আগামী ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত চলমান কঠোর লকডাউন শিথিল করা হয়েছে। এই সময়ে চলবে গণপরিবহণ, খোলা থাকবে শপিংমল ও দোকানপাট। ফলে স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করতে বাড়ি যেতে পারবেন সকল শ্রেণিপেশার মানুষ। তবে কোরবানির ঈদ পালন করতে বাড়িতে গেলেও ফিরতে হবে
ঈদুল আযহা সামনে রেখে মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে লকডাউন শিথিল করেছে সরকার। কোভিড-১৯ এর ঊর্দ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যেও ঈদুল আযহায় কোরবানির পশু বেচাকেনার দিকটি গুরুত্ব পায় সরকারের এই সিদ্ধান্তের পেছনে। লকডাউন শিথিল করলেও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর হাট পরিচালনা করতে হবে। এ সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি জরুরি সরকারি নির্দেশনার কথা জানিছেন
১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে চলমান বিধিনিষেধ শিথিল করা হলেও ২৩ জুলাই থেকে আবার কঠোর লকডাউন শুরু হবে। মঙ্গলবার সকালে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, আগামী ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে থেকে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত চলমান কঠোর লকডাউন শিথিল করা হলো। তবে ২৩
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি এবং সরকারি অন্যান্য নির্দেশনা মেনে সারাদেশে কোরবানির পশুর হাট বসবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। স্থানীয় সরকার বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. হায়দার আলী এ তথ্য জানিয়েছেন। মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর সভাপতিত্বে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশুরহাট ব্যবস্থাপনা, নির্দিষ্ট
ঝিনাইদহের খামারিরা কোরবানি ঈদের বাজার ধরতে দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) সরেজমিন ঘুরে জানা গেছে, গরু মোটাতাজা করণের কাজে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন খামারিরা। ঈদকে সামনে রেখে গো-খাদ্যের দাম বেশি ও গরুর দাম ঠিকমত না পাওয়ার হতাশ হয়ে পড়েছেন অনেকেই। অন্যদিকে বাজারে ভারতীয় গরুর আমদানি
রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামী ১৭ জুলাই থেকে ঢাকায় কোরবানির পশুর হাট বসবে। চলবে ঈদের দিন ২১ জুলাই পর্যন্ত অর্থাৎ পাঁচ দিনের জন্য হাট বসার কথা। আর ইজারাদাররা পশু বিক্রি শুরুর দুইদিন আগে হাটগুলোর প্রস্তুতি নেয়ার সুযোগ পাবেন। দুই সিটি করপোরেশনের ইজারা দেয়া ১৯টি অস্থায়ী হাটের কাজ প্রায়
এবার রাজধানীতে পশুর ২০টি হাট বসতে যাচ্ছে। এর মধ্যে ১৮টি অস্থায়ী এবং ২টি স্থায়ী। ইতোমধ্যে হাটগুলোর ইজারা চূড়ান্ত হয়েছে। ইজারাদাররা হাট বসানোর প্রস্তুতিমূলক কাজ ও প্রচার শুরু করেছেন। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে দুই সিটি করপোরেশন। এসব শর্ত ভাঙলে জরিমানা ও হাট ইজারা বাতিল হবে। ১৭ জুলাই থেকে হাটগুলোয় পশু