শারীরিক পরিচ্ছন্নতা আমাদের সুস্থ থাকার জন্য অপরিহার্য। ব্যস্ততার জন্য আমাদের বেশিরভাগ সময়ই পার করতে হয় বাড়ির বাইরে, অনেক মানুষের মাঝে। তাই জীবাণুর দেওয়া-নেয়া ঘটে সহজেই। জীবাণুর হাত থেকে রেহাই পাওয়া সহজ কথা নয়। তবে এর প্রতিকার আছে। দিনে অনেকবারই হাত-মুখ ধুতে হয় কিংবা দু-একবার গোসল করতে হয়। শুধু গোসল করলে
সঙ্গী নির্বাচনে সবাই বেশ সতর্ক। বিশেষ করে নারীরা সঙ্গী নির্বাচনে বেশ খুঁতখুঁতে হয়ে থাকে। তাদের ভালো লাগা মন্দ লাগা বুঝে ওঠা ভীষণ কঠিন। তাইতো নারীরা সঙ্গীর কোন গুণ সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন বা কী দেখে অপরের প্রতি সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট হন, এই প্রশ্ন আদি অনন্তকালের। কবি, দার্শনিক থেকে সাধারণ মানুষ,
সব নারীই চায় নিজেকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় দেখাতে। নরম, কোমল ও মসৃণ ত্বক সবারই কাম্য। কিন্তু নিজেদের কিছু ভুলেই ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়া পরিবেশ দূষণ, খাদ্যাভ্যাস, অযত্ন ও অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের কারণেও ত্বক কোমলতা হারায়। সেই সঙ্গে অকালে ত্বকে পড়ে বার্ধক্যের ছাপ। কিছু খারাপ অভ্যাস আপনার ত্বকে অকালবার্ধক্যের
বিয়ে শুধুমাত্র দুটি মানুষের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে না, বরং দুটি পরিবারের মধ্যে মধুর সম্পর্ক স্থাপন করে। তাইতো সবাইকে জানিয়ে কিংবা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সামাজিক বিয়ে সম্পন্ন হয়ে থাকে। এখানে ঝলমলে উৎসবের মেজাজ, খাওয়া-দাওয়া এবং নবদম্পতির খুনসুটিসহ অনেক কিছুই হয়ে থাকে। এত কিছুর পরও অনেক দম্পতিদের দেখা যায় বিয়ের পর গোপনীয়তার
চুল রং করা আজকাল ফ্যাশনের একটি বড় অংশ দখল করে আছে। নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী অনেকেই চুলে রং করিয়ে থাকেন। এর জন্য টাকাও খরচ করেন বেশ ভালোই। তারপর ভিন্ন এক লুকে সহজেই প্রিয়জনের হৃদয় কাড়েন। সমস্যা হয় তখন, যখন দেখেন এক মাস যেতে না যেতেই চুলের রং ফিকে হয়ে গেছে। এবার
সাজসজ্জার অন্যতম একটি অনুষঙ্গ হচ্ছে আংটি। হাতের সৌন্দর্য বাড়াতে আংটির জুড়ি নেই। আংটি এমন একটি অলংকার যে নারী-পুরুষ সবাই এটা হাতে পরতে পারেন। বিয়েতে তো বটে, বিগত কয়েক হাজার বছর ধরে এটি পুরুষদের ফ্যাশন স্টেটমেন্টের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে গেছে। কখনো সেটা সম্পত্তির আড়ম্বর, কখনো বা সেটা একটি মেসেজ বহন করে।
একজন মানুষকে নিজের প্রতি আকৃষ্ট করা সহজ কাজ নয়। কারণ কার পছন্দ কেমন, কে কেমন স্বভাবের মানুষকে পছন্দ করেন তাও আগে থেকে কেউ বুঝতে পারেন না। এক কথায়, মানুষের মন জয় করা অত সহজ কাজ নয়। অন্যদিকে, আপনি যত ভালো মানুষই হোন বা যত দান-খয়রাতিই করুন কেন মানুষের মন জয়
অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে অনেকেরই ওজন বৃদ্ধি পায়। বাড়তি অজনের কারণে শরীরে নানা ধরনের অসুখ বাসা বাঁধে। এছাড়াও বাড়তি ওজন সৌন্দর্য নষ্ট করার অন্যতম কারণ। তবে সবার ওজন একইভাবে বাড়ে না। কারো কারো ওজন বাড়তেই থাকে, কারো আবার থাকে স্থিতিশীল। সবার ধারণা বেশি খাওয়ার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। শুধু যে বেশি
সুখী হওয়াটাই সবার জীবনে মূল উদ্দেশ্য। এই সুখের জন্যই মানুষ টাকার পেছনে ছোটে। শুধু টাকা নয়, বিয়ের উদ্দেশ্যও হলো সুখে সংসার করা। তাইতো বিয়ের আগে মানুষ নিজের জন্য সঠিক মানুষটি খোঁজে। যার সূচনা হয় প্রেম দিয়ে, পরবর্তীতে সে সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। উদ্দেশ্য একটাই, একে অপরের সঙ্গে সুখে থাকা। কিন্তু
বেশিরভাগ মানুষই স্বতঃস্ফূর্ত থাকতে পছন্দ করে। তারা চায় তাদের জীবনসঙ্গী যে মানুষটাও ঠিক তেমনটা হোক। বিশেষ করে তার অপছন্দের কাজগুলো যেন প্রিয়সঙ্গী এড়িয়ে চলে। আবার প্রত্যেকের কিছু গুণ থাকা উচিত, যা স্বকীয়। আপনার ব্যক্তিত্বকে ধরে রেখে আপনি যখন হাসি-ঠাট্টা করবেন তখন বিষয়টি আপনার সঙ্গীকেও আকৃষ্ট করবে। নারীদের মধ্যে যে গুণগুলো