শীতের শুরুতেই মশার উপদ্রব বেড়ে গেছে সর্বত্র। কোনো কোনো এলাকায় বিকাল থেকেই মশার আক্রমণ থেকে বাঁচতে দরজা-জানালা বন্ধ করে থাকতে হচ্ছে। শীতকালে মশার উপদ্রপ বর্ষাকাল থেকেও বেশি হয়। শুধু কামড়ালে তো কথাই ছিল না, সঙ্গে করে নিয়ে আসে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, এনকেফেলাইটিস, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়াসহ আরো অনেক রোগবালাই। সুযোগ পেলেই মশা তাড়া
বাসি রুটি ফেলে দেন? তবে জানেন কি বাসি রুটি খেলে ভালো থাকবে স্বাস্থ্য। এমনকি টাটকা রুটির চেয়েও বাসি রুটি অনেক বেশি উপকারী। বিশেষ করে যারা দুধ-রুটি খেতে ভালবাসেন, তারা পাবেন বেশি সুবিধা। যে কারণে দুধ দিয়ে বাসি রুটি খাওয়া উচিত- ১. রক্তচাপের সমস্যা এখন প্রায় প্রতিটি ঘরেই। দুধের সঙ্গে বাসি
নিজেকে একটু লম্বা ও আকর্ষণীয় দেখাতে নারীদের অনেকেই হাই হিল বা উঁচু হিলের জুতা পরেন। কিন্তু নারীদের হাই হিল পরার স্বাস্থ্যগত প্রভাব রয়েছে। এর বড় ধরনের ক্ষতিকারক দিক রয়েছে, যা অনেকেই জানেন না। মাংসপেশির ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাই হিলের জুতা পরার কারণে নারীদের
লাল চা, রং চা বা কালো চা এই ৩ নামেই পরিচিত। ইংরেজিতে বলা হয় ব্ল্যাক টি। দুধ-চিনি ছাড়া এই লাল চা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। শুধু চা পাতা গরম পানিতে ভিজিয়েই পান করতে হয়। দৈনিক সকালে এক কাপ চা না খেলে দিনটি যেন ভালোই কাটে না। আবার অতিথি আপ্যায়ন থেকে
দিন যত যাচ্ছে, স্মার্টফোনের ব্যবহার তত বাড়ছে। করোনাকালে স্মার্টফোনের ব্যবহার বেড়েছে বহু গুণ। কিন্তু অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহার বিপদ ডেকে আনতে পারে-কমে যেতে পারে দৃষ্টিশক্তি। স্মার্টফোন ব্যবহারে একটু সতর্ক হলে এ সমস্যা এড়ানো সম্ভব। স্মার্টফোনের আলো থেকে চোখের বাঁচাতে করণীয়গুলো নিচে দেওয়া হলো- • অ্যান্টি গ্লেয়ার প্রোটেকটর ব্যবহার করুন। এতে চোখের
মা হওয়া মুখের কথা নয়। মাতৃত্বের অনেক ধাপ থাকে। ন’ মাস শিশুকে নিজের শরীরে লালন পালন করার আগের পথটাও কম দীর্ঘ নয়। মা হওয়ার সময় নিতে হয়ে নানা প্রস্তুতি। পরিবার পরিকল্পনা থেকে চিকিৎসা, অনেক কিছুই পড়ে এই প্রস্তুতির মধ্যে। তবে অনেকেই যেটি এড়িয়ে যান তা হল খাওয়াদাওয়ার পরিকল্পনা। কিন্তু মাতৃত্বের
মাটিতে বসে খাওয়ার প্রবণতা দিন দিন কমে আসছে। ঘরে, অফিসে কিংবা রেস্টুরেন্টে সাধারণত চেয়ার-টেবিলে বসে খেতে দেখা যায়। অনেকের হয়তো জানা নেই ডাইনিংয়ে নয়, বরং মাটিতে বসে খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর। মাটিতে বসে খাওয়ার অভ্যাস শরীরের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে, অনেক রোগ থেকে রক্ষাও করে। আসুন জেনে নেই মাটিতে বসে খাওয়ার
রাতে ঘুমানোর সময় সবাই বালিশ ব্যবহার করেন। মাথার নিচে বালিশ না দিলে যেন ঘুমই হয় না। এই অভ্যাসটি সবারই। তবে চিকিৎসকরা বলছেন, সুস্বাস্থ্যের জন্য মাথার নিচে বালিশ গুঁজে শোয়ার অভ্যাস এখনই বদলে ফেলুন। না হলে কিন্তু পস্তাতে হতে পারে। ঘুমানোর সময় মাথা এবং শিরদাঁড়াকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্যই মূলত বালিশের ব্যবহার
যেসব নারীরা অনেক দিন একটানা হাই হিল জুতা পরেন তাদের পঙ্গুত্বের আশঙ্কা রয়েছে। হাই হিল পরার পর আঙুলের দিকে অর্থাৎ টোয়ের দিকে ভর দিতে হয় বেশি। কিন্তু সাধারণভাবে, স্বাভাবিক অবস্থায় পা বা গোড়ালি বহন করে শরীরের ৬০ শতাংশ ওজন। ফলে হিল পরলে তা থেকে বিপত্তি যে বাধবে, তাতে সন্দেহ নেই।
মেরিলিন মনরো নাকি রাতে ব্রা পরেই শুয়েছেন সারা জীবন। কারণ তিনি বিশ্বাস করতেন, রাতে শোওয়ার সময় কি ব্রা পরে থাকলে স্তনের আকার বেশিদিন ভালো থাকে! এর বিপরীত মতটাও কিন্তু যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত – আপনি যখন দাঁড়িয়ে বা বসে আছেন, তখন মাধ্যাকর্ষণ আপনার শরীরের সঙ্গে সঙ্গে স্তনের উপরেও কাজ করে। অন্তর্বাসের বন্ধন