বাংলাদেশে করোনা মহামারির পুরো সময়জুড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। ফলে প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তর পর্যন্ত চার কোটির বেশি শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর যত বেশি সময় ধরে শিশুরা বিদ্যালয়ের বাইরে থাকবে, ততই সহিংসতা, শিশুশ্রম ও বাল্যবিবাহের ঝুঁকির সম্মুখীন হবে। এতে তাদের স্কুলে ফিরে আসার সম্ভাবনা ততই কমে যাবে। জাতিসংঘ শিশু তহবিল ইউনিসেফ
দেশে গত ১৭ মাস যাবৎ সব ধরণের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশগুলোতেও করোনা আঘাত করলেও সেখানে নানা বিকল্প ব্যবস্থায় প্রায় পূর্ণমাত্রায় টিকিয়ে রাখা হয়েছে শিক্ষা কার্যক্রম। আমাদের দেশেও রাজধানীসহ জেলা শহরগুলোতে অনলাইনের মাধ্যমে মোটামুটি চলছে। কিন্তু প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিক সামর্থ্যের অভাবে বিরাট সংখ্যক গ্রামীণ জনপদ শিক্ষা কার্যক্রমের বাইরে।
সুস্থ থাকার জন্য ভালো আর পরিপূর্ণ ঘুম সবারই প্রয়োজন। কারণ ঘুম সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে শরীরে শক্তি যোগায়। তবে পর্যাপ্ত না ঘুমানো যেসব স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ, তেমননি প্রয়োজনের অতিরিক্ত ঘুমও ডেকে আনতে পারে ডায়েবেটিস থেকে বন্ধ্যাত্বের মতো মারাত্মক কিছু রোগ। সেরোটোনিন হরমোনের সাহায্যে ঘুম নিয়ন্ত্রিত হয়। অতিরিক্ত ঘুম সেরোটোনিনের উপর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান সাধারণ ছুটি আরেক দফা বাড়ানোর চিন্তাভাবনা করছে সরকার। করোনা সংক্রমণের হার পাঁচ শতাংশের বেশি এবং সংশ্লিষ্টদের টিকা দেয়া কার্যক্রম চলমান থাকায় আপাতত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে চায় না শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে সেপ্টেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে পিছিয়েপড়া পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কবে খুলে দিতে পারবেন সেটা পরিস্থিতির বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।রোববার (১৫ আগস্ট) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা জানান। তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনা করেছি। পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায়
করোনা সংক্রমণের কারণে গেল বছরের ১৭ মার্চ থেকে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। সরকারের সবশেষ ঘোষণা অনুযায়ী, এ ছুটি আছে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। দীর্ঘ ১৭ মাস ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দেশের প্রায় ৪ কোটি শিক্ষার্থীর পড়াশোনা ভীষণ ক্ষতির মুখে পড়েছে। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আসলে কবে খুলবে তা এখনও নিশ্চিত নয়। জাতীয় শোক
৪১তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। রোববার পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। লিখিত পরীক্ষার জন্য উত্তীর্ণ হয়েছেন ২১ হাজার ৫৬ জন। কমিশনের ওয়েবসাইটের পাশাপাশি মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। এছাড়া এসএমএসে ফল জানতে টেলিটক মোবাইল থেকে BCS লিখে স্পেস দিয়ে ৪১ লিখে স্পেস দিয়ে
এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার মূল প্রস্তুতি হয়ে যাবে অ্যাসাইনমেন্টে। এই দুই পরীক্ষার মধ্যে এসএসসির প্রশ্নপত্র ইতোমধ্যে ছাপানো হয়ে গেছে। সেখান থেকেই শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে অ্যাসাইনমেন্ট। অন্যদিকে এইচএসসির প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও পরিশোধন কাজ শেষ হয়েছে। শুধু মুদ্রণ বাকি আছে। এই স্তরেও অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এবং প্রণীত প্রশ্নপত্র অগ্রাধিকার পাবে।
কোভিড পরিস্থিতি অনুকূল হলে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা এবং ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) বেলা ১১টায় এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে আয়োজিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন। করোনার কারণে চলতি বছরের আটকে
তিনি বলেন, সীমিত আকারে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গ্রুপ ভিত্তিক তিনটি বিষয়ের ওপর শুধু নৈর্বাচনিক পরীক্ষার মাধ্যমে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা নেয়া হবে। কোভিড পরিস্থিতির উন্নতি হলে নভেম্বরের ২য় সপ্তাহে এসএসসি এবং ডিসেম্বরের ১ম সপ্তাহে এইচএসসি পরীক্ষা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি। বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) সকাল ১১টায় ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ সিদ্ধান্তের