বহুল আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনি ছাড়াও ঢাকার শোবিজ জগতের ডজনখানেক মডেল-অভিনেত্রী নিষিদ্ধ পর্নো ব্যবসায় জড়িত বলে জানিয়েছে র্যাব।তারা হলেন- চিত্রনায়িকা আঁচল, শিরিন শিলা, মডেল অহনা, মৃদুলা, পার্শা, মৌরি, শুভা, মানসি ও কথিত মডেল নায়লা নাঈম।এছাড়া বেশ কয়েকজন চিত্রনায়ক মাদক এবং অবৈধ পর্নোগ্রাফি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানিয়েছে র্যাব। র্যাব বলছে, পরীমনি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের বিষয়ে টের পেয়ে ফেসবুক লাইভে আসেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নাায়িকা পরীমনি। বুধবার বিকালে নিজের ভেরিফায়েড আইডি থেকে বাসায় হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ করেন অভিনেত্রী। তবে হামলা বা ভাঙচুরের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, বুধবার বিকাল থেকে র্যাব ও পুলিশের সদস্যরা বনানীতে আলোচিত এই নায়িকার বাসার সামনে
পরীমনিকে গ্ল্যামার জগতে নিয়ে আসেন রাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার কথিত চলচ্চিত্র প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজ। সিনেমায় নাম লেখানোর আগে দীর্ঘদিন তার কাছেই থাকতেন পরী। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর নজরুল নিজের জেলার পরিচয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। র্যাব সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। র্যাব বলছে, পরীর গডফাদার হিসাবে পরিচিত নজরুল রাজ
র্যাবের হাতে আটক চিত্রনায়িকা পরীমনি টাকার নেশায় সিনে জগতের আড়ালে নিষিদ্ধ পর্নো ব্যবসায় নাম লেখান বলে জানা গেছে। এছাড়া তিনি ব্ল্যাকমেইলিং ও মাদক ব্যবসায় জড়িত। গ্রেফতার মডেল পিয়াসাসহ ঢাকার শোবিজ তারকাদের অনেকেই পরীমনির সহযোগী। চক্রের বেশ কয়েকজন মাদক ও অস্ত্র কারবারের সঙ্গেও জড়িয়েছেন। সূত্রে জানা গেছে, টাকার নেশায় সিনে জগতের
গত কয়েকদিন ধরে বেশ অসুস্থ ঢাকাই চিত্রনায়িকা পরীমনি। আজ দুপুরে তার বাসার সামনে আইনশৃ”ঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘেরাও করলে তিনি লাইভে এসে চিৎ’কার শুরু করেন। এ সময় তাকে এতটাই আ’তঙ্কি’ত দেখাচ্ছিল, তিনি অন্য কোনো জামা পরারও সুযোগ পাননি তিনি। বুধবার দুপুরে নিজ বাসা থেকে ফেসবুক লাইভে এসে পরীমনি জানান, তার বাসার
চিত্রনায়িকা পরীমণির বাসায় অভিযান চালাচ্ছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ (বুধবার) বিকাল ৪টার কিছু আগে তার বাসভবনে যায় র্যাবের একটি দল। তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে ফেসবুকে লাইভ শুরু করেন পরীমণি। দীর্ঘ প্রায় ৩২ মিনিট লাইভে থাকার পর তার লাইভটি বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তার বাসায় কী ঘটেছে তা এখনো জানা
সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগের’ ভিত্তিতে চিত্রনায়িকা পরীমণির বাসায় অভিযান চালাচ্ছে র্যাব। এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধারের খবর পাওয়া গেছে। অন্যান্য অভিযোগের সঙ্গে গুরুতর দুই অভিযোগে এই অভিযান চালানো হচ্ছে। বিশেষ সূত্রের বরাত দিয়ে দৈনিক যুগান্তর অনলাইন জানিয়েছে, নায়িকা পরীমণি ও তার পরিচিত কয়েক জনের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি ও ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ পাওয়া
বাসা থেকে বিপুল পরিমান ইয়াবা, মদ ও সীসাসহ রোববার রাতে (২ আগস্ট) মডেল পিয়াসাকে গ্রেপ্তার করেন গোয়েন্দা পুলিশ। বারিধারার ৯ নম্বর সড়কের একটি বাসা থেকে পিয়াসাকে গ্রেপ্তারের পর মোহাম্মদপুরের একটি বাসায় তাকে নিয়ে অভিযান শুরু করে গোয়েন্দা পুলিশ। এদিকে মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসারকে গ্রেফতারের পর থেকে একের পর এক চাঞ্চল্যকর
মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা ও মরিয়ম আক্তারকে মৌকে আলাদা মামলায় তিন দিন করে রিমান্ড দিয়েছেন আদালত। দুজনের আইনজীবীই দাবি করেছেন, ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে পিয়াসা ও মৌকে। যদিও রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, উচ্চবিত্তের সন্তানদের ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ তদন্তেই এই রিমান্ড। উচ্চবিত্তের সন্তানদের ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগে গ্রেফতারের পর আদালতে নেয়া হয়েছে মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসাকে।
মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসার নেটওয়ার্কে ২০-২৫ জন সুন্দরী রমণী রয়েছে। পালাক্রমে তাদের মাধ্যমেই বসানো হয় মাদকের জমজমাট আসর। সেই আসরে আমন্ত্রণ জানানো হতো গুলশান, বনানী, বারিধারায় বসবাসকারী ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, শিল্পপতি ও তাদের সন্তানদের। গত রোববার রাতে রাজধানীর বারিধারার বাসায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্যসহ আলোচিত মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসাকে আটক করা হয়।